ads

শনিবার , ২৮ মার্চ ২০২০ | ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

তথ্য না দেওয়ায় শেরপুর টিটিসি’র অধ্যক্ষকে তথ্য কমিশনের তলব

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
মার্চ ২৮, ২০২০ ১২:৩০ পূর্বাহ্ণ

নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি ॥ আবেদনকারীকে তথ্য না দেওয়ায় শেরপুরের নকলাস্থ শেরপুর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ শামছুর রহমানকে তলব করেছে তথ্য কমিশন। সাংবাদিক শফিউল আলম লাভলু’র করা অভিযোগের ভিত্তিতে আগামী ৭ এপ্রিল মঙ্গলবার তথ্য কমিশন অফিসে হাজির হওয়ার জন্য গত ১২ মার্চ বৃহস্পতিবার তথ্য কমিশনের গবেষণা কর্মকর্তা রাবেয়া হেনা ওই নির্দেশ দেন।

Shamol Bangla Ads

কমিশনের আদেশে বলা হয়, টিটিসির অধ্যক্ষের কাছে মৌখিকভাবে ২০১৭/১৮ ও ২০১৮/১৯ অর্থ বছরের টিটিসির বিভিন্ন খাতে সরকারি ও বিভিন্ন প্রকল্প বরাদ্দ কত ও কি কি খাতে সেই বরাদ্দকৃত টাকা ব্যয় করা হয়েছে এবং বর্তমানে কি কি মেশিনারী টুলস মজুদ, সচল ও অচলের তথ্য চেয়ে তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করেন সাংবাদিক শফিউল আলম লাভলু। কিন্তু তথ্য না পেয়ে পরবর্তীতে জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালক শামছুল আলমের কাছে গত বছরের ১ ডিসেম্বরে লাভলু আবেদনকারী আপিল করেন। কিন্তু ওই আপিল আবেদনের জবাব না পাওয়ায় আবেদনকারী তথ্য কমিশন বরাবরে টিটিসি’র অধ্যক্ষ শামছুর রহমানের বিরুদ্ধে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ধারা ২৫ এর অধীনে লিখিত অভিযোগ করেন। যার অভিযোগ নং- ১৩/২০২০। ওই অভিযোগ তথ্য কমিশন আমলে নিয়ে টিটিসি’র অধ্যক্ষকে আগামী ৭এপ্রিল মঙ্গলবার শুনানিতে অংশগ্রহণ করার জন্য সমন জারি করেন। একই সঙ্গে টিটিসি’র অধ্যক্ষ শামছুর রহমান তথ্য কমিশনে উপস্থিত না হলে, তার অনুপস্থিতিতে অভিযোগের শুনানি হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
নকলা উপজেলার পৌর এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক শফিউল আলম লাভলু বলেন, উপজেলার গনপদ্দিতে অবস্থিত শেরপুর কারিগরী প্রশিক্ষন কেন্দ্রে (টিটিসি)তে সরকারি ও বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দের টাকা নিয়ে দুর্নীতি হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতেই তথ্য চেয়েছি আমি। কিন্তু টিটিসি’র অধ্যক্ষ শামছুর রহমান কোনো তথ্য দেননি। এ কারণে ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তথ্য কমিশনে একটি আবেদন করেছি।
এ বিষয়ে কথা বলতে টিটিসি’র অধ্যক্ষ শামছুর রহমানের সাথে মুঠোফেনে একাধিক বার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

error: কপি হবে না!