ads

বুধবার , ১১ জুলাই ২০১৮ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত অনলাইন নিউজ পোর্টাল
  1. ENGLISH
  2. অনিয়ম-দুর্নীতি
  3. আইন-আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আমাদের ব্লগ
  6. ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  7. ইসলাম
  8. উন্নয়ন-অগ্রগতি
  9. এক্সক্লুসিভ
  10. কৃষি ও কৃষক
  11. ক্রাইম
  12. খেলাধুলা
  13. খেলার খবর
  14. চাকরির খবর
  15. জাতীয় সংবাদ

ই-পাসপোর্ট ও মেশিন ক্রয়ে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা

শ্যামলবাংলা ডেস্ক
জুলাই ১১, ২০১৮ ৬:০৯ অপরাহ্ণ

শ্যামলবাংলা ডেস্ক : ই-পাসপোর্ট অটোমেটেড বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার আওতায় ২ মিলিয়ন পাসপোর্ট ক্রয় এবং ২৮ লাখ পাসপোর্ট বানানোর সরঞ্জাম অর্থাৎ মেশিনপত্র কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে পরবর্তী পাসপোর্ট বই বাংলাদেশেই তৈরি করা সম্ভব হবে। আর এতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৩৩৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। জি টু জি (সরকার টু সরকার) ভিত্তিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ওইসব পণ্য ও সেবা জার্মানি থেকে ক্রয় করা হবে। ১১ জুলাই বুধবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের ওই তথ্য জানান।
বৈঠকে কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণলয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট অটোমেটেড বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২ মিলিয়ন পাসপোর্ট বুকলেট ক্রয় এবং ২৮ মিলিয়ন পাসপোর্ট তৈরির যাবতীয় উপাদানসহ আনুসঙ্গিক হার্ডওয়ার, সফটওয়ার ও দশ বছরের রক্ষণাবেক্ষণসহ সব সেবা ক্রয়ের একটি প্রস্তাব কমিটি অনুমোদন দিয়েছে। এ জন্য ব্যয় হবে ৩ হাজার ৩৩৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এ সব পণ্য ও সেবা জি টু জি (সরকার টু সরকার) ভিত্তিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে জর্মানি থেকে সংগ্রহ করা হবে।
যন্ত্রে অপাঠযোগ্য কাগুজে পাসপোর্টের দিন শেষ হয়েছে বেশ আগেই। যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টের (মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট-এমআরপি) ধারণাও প্রায় শেষ। কারণ যুগ এখন ইলেকট্রনিক বা ই-পাসপোর্টের। এরই মধ্যে বিশ্বের ১১৯টি দেশে চালু হয়ে গেছে এই পদ্ধতি। আগামী ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশও চালু হতে পারে এই পাসপোর্ট।
সরকারের বহির্গমন ও পাসপোর্ট অধিদফতর সূত্র জানায়, ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত একটি প্রকল্প গত ৫ জুন জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে পাস হয়। এর আগে ১৫ মে অর্থনৈতিক বিষয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে প্রকল্পটি অনুমোদন করা হয়। এই প্রকল্পে সরকারিভাবে বাংলাদেশকে কারিগরিসহ সব ধরনের সহায়তা দেবে জার্মানি।

error: কপি হবে না!